আদিবাসীমুক্তিযুদ্ধ

এক মুক্তিযোদ্ধা আদিবাসীর খোঁজে

ডিসেম্বর। আনন্দ আর কান্নার বিজয়ের মাস। চারদিকে চলছে নানা অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্ততি। এরই মধ্যে বের হয়েছি একজন অভিমানী মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে। দিনাজপুর শহর পেরোলেই চরপড়া কষ্টের পুনর্ভবা নদী। ব্যস্ত ব্রিজ থেকে  এখন আর কেউ নদীর পানে তাকায় না। ব্রিজ পেরিয়ে খানিকটা পথ চলতেই বিরলের পথ।

উপজেলার নামটি কেন বিরল রাখা? সে বিষয়ে পরিষ্কার কোনো ধারণা নেই স্থানীয়দের। ইতিহাস যদি কথা বলে তবে তা থেকে জানা যায় নানা ঐতিহাসিক তথ্য। সাঁওতাল বিদ্রোহেরও পূর্বে বিরলের গিরিডোবায় ঘটেছিল সাঁওতাল সর্দার পাঁড়– রাজার বিদ্রোহ। পরবর্তীতে সাঁওতাল বিদ্রোহ, তেভাগা আন্দোলনসহ নানা বিদ্রোহ হয়েছিল এ অঞ্চলটিতে। এখানেই পাড়াভেদে বাস করে সাঁওতাল, মুন্ডা, ওরাও, কড়া, তুরী, ভুনজার, মুশহরসহ নানা সম্প্রদায়ের আদিবাসীরা।
বিরল নিয়ে এ রকম নানা গল্পে বিভোর হয়ে আমরা পাকা রাস্তা ধরে এগোতে থাকি। রাস্তার দু’ধারে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। ধানকাটার পর মাঠে পড়ে আছে ধান গাছের ধূসর মোথা। দূরে কোনো গ্রাম্যবাজার থেকে ভেসে আসছে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালীন গানের ভাঙ্গা ভাঙ্গা সুর, ‘তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেব রে।’ যেতে যেতে মাঝে মধ্যেই সাইড দিতে হচ্ছে ছোট ভট্ভট্গিুলোকে।  সেগুলোতে পত্ পত্ করে উড়ছে লাল-সবুজের পতাকা । ডিসেম্বর এ কারণেই সকলের পতাকা ওড়ানোর স্বাধীনতার মাস।
প্রায় আট কিলো পথ পেরিয়ে আমরা পৌঁছে গেলাম বিরল উপজেলা সদরে। নানা দলের রঙ চোঙ্গা বড় বড় ব্যানার ঝুলছে সবখানে। দিনটি ছিল ১৪ ডিসেম্বর। বুদ্ধিজীবী দিবস। একই সঙ্গে বিরল মুক্ত দিবস। নানা আয়োজনের টানটান ব্যস্ততা সবার মধ্যে। মুক্তিযোদ্ধাদের সংর্বধনা, মুক্তিযুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণ আর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সরকারের নানা উদ্যোগের কথা জানবে বিরলবাসী।
কিন্তু এ সব অনুষ্ঠানে সম্মানিত হওয়া কোনো মুক্তিযোদ্ধার কাছে কিন্তু আমরা যাচ্ছি না। আমরা খুঁজতে বের হয়েছি একজন মুক্তিযোদ্ধা আদিবাসীকে। যে আদিবাসীর সম্প্রদায়টি স্বাধীনতার পর থেকে নিঃশব্দে হারিয়ে যাচ্ছে এদেশ থেকে। সম্প্রদায়টির নাম আদিবাসী ‘কড়া’। গোটা দেশে কড়ারা টিকে আছে মাত্র ১৯টি পরিবার। তার মধ্যে ১৭টি বিরলে আর ২টি পরিবার রয়েছে দিনাজপুর সদরে।

মাথায় স্প্রিন্টারে আঘাতের চিহৃ দেখাচ্ছেন সাতান কড়া
মাথায় স্প্রিন্টারে আঘাতের চিহৃ দেখাচ্ছেন সাতান কড়া

১৯৭১ এ এই সম্প্রদায়ের এক যুবক বঙ্গবন্ধুর ডাকে উজ্জীবিত হয়ে অন্যান্য বাঙালিদের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এখন আর তিনি নিজেকে পরিচয় দেন না। আদিবাসী এই মুক্তিযোদ্ধার নাম শতীশ কড়া। গ্রামের সবাই ডাকে সাতান কড়া নামে।
সাতান কড়াকে খুঁজতে আমরা বৈরাগী পাড়ার পথ ধরি। বিরল থেকে ভারাডাঙ্গী হয়ে সোজা পথটি ঠেকেছে সীমান্তের কাঁটা তারের বেড়ার কাছাকাছি গিয়ে। ওপারে ভারতের কুসমন্ডি থানা আর এ পারে বাংলাদেশ অংশে বৈরাগীপাড়া।
বিকেলের দিকে আমরা পৌঁছে যাই গ্রামটিতে। হাতেগোনা মাত্র দশ থেকে পনেরোটি বাড়ি এ গ্রামে। কিন্তু সেখানে মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়ার কোনো বাড়ি খুঁজে পাওয়া গেল না। আমরা বেশ অবাক হই। কিন্তু হাল ছাড়ি না। লোক মুখে তথ্য নিয়ে সাতানের খোঁজ করতে থাকি। বৈরাগী পাড়ার একেবারে শেষ প্রান্তে ছোট একটি দোকানে মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়ার দেখা মিলে। চলছেন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। কুষ্ঠরোগ তাকে পঙ্গু করে দিয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় তিনি গোপন করে যান। তার বাড়ির ঠিকানা জানতে চাইলে, কোনো উত্তর মেলে না। মলিন মুখে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকে। গ্রামের মানুষের দয়ায় এ বাড়ি-ও বাড়ি রাত কাটিয়ে দিন কাটছে  ৬৫ বছর বয়স্ক এই মুক্তিযোদ্ধার। এ গ্রামের প্রতিটি বাড়িই আজ মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়ার  নিজের বাড়ি।
দোকানে বসে চা খেতে খেতে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার নানা স্মৃতিচারণ চলে সাতানের সঙ্গে। রেডিওতে শোনা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সাতান কড়াকে প্রবলভাবে আবেগতাড়িত করে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আদিবাসী পাড়ার যুবকদের সে বলতে থাকে, ‘চালা দেশ স্বাধীন কারোওয়ে, সবইন মিলকে দেশ স্বাধীন করোওয়ে।’ অর্থাৎ চল দেশ স্বাধীন করতে যুদ্ধে যাই, সবাই মিলে দেশ স্বাধীন করি।
দেশকে শত্রু মুক্ত করতে নিজ জেলার ইদ্রিস আলী, মজিবর, নুরুল, দেবেন, বকুল, কাশেম বিসতী ও সাঁওতাল সম্প্রদায়ের জাসেফসহ পরিচিত প্রায় ১১জন গোপনে সিদ্ধান্ত নেন যুদ্ধে যাওয়ার। বাবা, মা আর স্ত্রীকে ফেলে দেশের টানে গোপনে চলে যান মুক্তিযুদ্ধে। প্রথমে শিববাড়ি ইয়ুথ ক্যাম্পে এবং পরবর্তীতে সেখান থেকে শিলিগুড়ির পানিঘাটা থানায় ট্রেনিং নেন। ট্রেনিং শেষে চলে আসেন বড়গ্রাম ক্যাম্পে। ৭নং সেক্টরের অধীনে কমান্ডার ইদ্রিস আলীর নেতৃত্বে যুদ্ধ করেন হিলির নিকটবর্তী গ্রামগুলোতে।
কার জন্য দেশ স্বাধীন করেছেন? জানতে চাইলে উত্তর মেলে ‘কড়া’ ভাষায় : ‘দেশ থেতুর হাম স্বাধীন করোইয়ে, হামার নিজের থেতুল স্বাধীন নাহি কারোইয়ে’। অর্থাৎ নিজের জন্য নয়, দেশের জন্য স্বাধীনতা এনেছি।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বার বার সাতানের চোখ ভিজে যায়। যুদ্ধের সময়ে হানাদার আর রাজাকারদের অত্যাচারের কথা শুনে কতদিন নিজের পরিবারের জন্য ঘুমের মধ্যেই আঁতকে উঠেছে সাতান। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তখন এদেশের প্রতিটি পরিবারই ছিল নিজের পরিবার। দেশের জন্য, দেশকে শত্রু মুক্ত করার জন্য সাতানকে অনাহারে বহু রাত কাটাতে হয়েছে গোরস্তানে।
যুদ্ধ করতে গিয়ে একবার সাতানের মাথায় বিধে যায় গ্রেনেডের স্প্রিন্টার। যুদ্ধ শেষের দিকে মুক্ত এলাকা ছাড়ার আগে  হানাদাররা টিউবওয়েলগুলোতে বিষ ঢেলে রাখত। সে টিউবওয়েলের পানি খেয়ে কত সহযোদ্ধার মৃত্যু যন্ত্রণা কাছ থেকে দেখেছে এই মুক্তিযোদ্ধা। সে সব স্মৃতি আজো সাতানের মনে ঝড় তোলে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয় দিনাজপুর স্টেডিয়ামে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার রশিদ। সকলের সঙ্গে অস্ত্র জমা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়া ফিরে যান পূর্ব-পুরুষদের  কৃষি পেশায়।
স্বাধীনের পর মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়ার বিষয়টি জানলেও এর প্রক্রিয়া বিষয়ে কিছুই জানতেন না তিনি। তা ছাড়া সনদপত্রের জন্য বিভিন্ন জায়গায় ধর্ণা দেয়ার মতো ন্যূনতম খরচটুকুও তার ছিল না। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেক দৃষ্টিও পড়েনি তার ওপর। ফলে মুক্তিযোদ্ধা হয়েও মেলেনি কোনো কাগুজে সনদ। কিন্তু এ নিয়ে তার বিন্দুমাত্র আফসোস নেই। সাতান বলে, ‘যুদ্ধ করেছি বঙ্গবন্ধুর ডাকে, দেশ স্বাধীন করেছিÑ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এর থেকে আর বড় কি পাওয়ার আছে।’
২৫ বছর আগে জমি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয় স্থানীয় এক প্রভাবশালীর সঙ্গে। সে সময় হুমকির মুখে  ভারতে চলে যায় সাতানের ছেলেমেয়েসহ পরিবারের অন্যরা। কিন্তু সাতান থেকে যায় তার এই প্রিয় দেশটিতে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালিদের কাঁধে কাঁধ রেখে যুদ্ধ করে এ দেশকে স্বাধীন করেছেন যে আদিবাসী যুবক। মাটির টানে এদেশে পড়ে আছেন যে মুক্তিযোদ্ধা। সংখ্যালঘু আদিবাসী হওয়ায় নিজের জমি থাকতেও সে আজ নিজ দেশে পরবাসী। কারো কাছে হাত পাততে মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়ার ঘোর আপত্তি। তাই পঙ্গু হয়েও অন্যের জমিতে নিড়ানোর মতো হালকা কাজ করে যা উপার্জন করেন তা দিয়েই কোনো রকমে চলছে তার জীবন।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কোনো সুবিধা লাভ নয় বরং তার সাফ কথা, ‘দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি সুবিধার কথা চিন্তা করে নয়। শুধু চাই স্বাধীন দেশে আদিবাসী হিসেবে স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকতে।’ কিন্তু সাতান কড়াদের মতো মুক্তিযোদ্ধারা ব্যথিত হন  যখন দেখেন অমুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকাররাও কাগুজে সনদের জাদুতে মুক্তিযোদ্ধা সেজে বসে আছেন।
স্বাধীনের পরে পাওয়া দেশকে নিয়ে কোনো আক্ষেপ বা কষ্ট আছে কিনা? জানতে চাইলে অভিমানী এই মুক্তিযোদ্ধা অঝরে কাঁদতে থাকেন। চোখ মুছতে মুছতে বলেন, ‘যার ডাকে যুদ্ধ করলাম তাকে তো স্বাধীন দেশেই বাঁচিয়ে রাখতে পারলাম না, তার পরিবারের সকলকেই হত্যা করা হলো, এটাই দুঃখ।’
মুক্তিযোদ্ধা আদিবাসীর সাতানের সঙ্গে যতই কথা বলছিলাম ততই তার প্রতি শ্রদ্ধায় আমাদের মাথা নত হচ্ছিল। মুক্তিযুদ্ধের কথা বলতে বলতে তিনি ছোট শিশুর মতো কেঁদে উঠছিলেন। দেশের জন্য যে যুদ্ধ করল, দেশে থাকার জেদের কারণে যাকে পরিবারের প্রিয় মানুষগুলো ছেড়ে চলে গেল। সে আজ নিজ দেশেই পরবাসী। মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র না থাকায় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার নেই কোনো সম্মান। অথচ পঙ্গু হওয়ায় পাচ্ছেন সরকারের প্রতিবন্দী ভাতা।
সরকার পরিবর্তনের পর পরই পরিবর্তিত হয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা। সে সুযোগে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সনদপত্র  পায় অমুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকারেরাও। ফলে স্বাধীনতার ৩৮ বছর পরও নানা দলে বিভক্ত জাতির সূর্যসন্তান মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযুদ্ধের এত বছর পরেও এদেশে পাওয়া যায় সাতান কড়ার মতো নিভৃত, ত্যাগী ও অভিমানী মুক্তিযোদ্ধাদের। যাদের কোনো কাগুজে সনদপত্র নেই। আছে শুধু দেশের জন্য বুকভরা ভালোবাসা।
আমরা কি পারি না সাতান কড়াদের মতো মুক্তিযোদ্ধা আদিবাসীদের খুঁজে বের করতে। তাদের সম্মানিত করতে। স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের ন্যূনতম অধিকারটুকু পাওয়ার নিশ্চয়তা দিতে। ৬৫ বছর বয়স্ক মুক্তিযোদ্ধা সাতান কড়া  যখন মারা যাবেন সনদপত্র না থাকায় তখন মিলবে না কোনো রাষ্ট্রীয় সম্মান। কিন্তু তাতে সবহারা এই মুক্তিযোদ্ধা আদিবাসীর কি এসে যাবে! বরং লজ্জিত হতে হবে এ দেশকে,  এ জাতিকে।

লিখাটি প্রকাশিত হয়েছে সাপ্তাহিকে ৫ আগষ্ট ২০১০

© 2011 – 2021, https:.

এই ওয়েবসাইটটি কপিরাইট আইনে নিবন্ধিত। নিবন্ধন নং: 14864-copr । সাইটটিতে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো তথ্য, সংবাদ, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Show More

Salek Khokon

সালেক খোকনের জন্ম ঢাকায়। পৈতৃক ভিটে ঢাকার বাড্ডা থানাধীন বড় বেরাইদে। কিন্তু তাঁর শৈশব ও কৈশোর কেটেছে ঢাকার কাফরুলে। ঢাকা শহরেই বেড়ে ওঠা, শিক্ষা ও কর্মজীবন। ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই ঝোঁক সংস্কৃতির প্রতি। নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। যুক্ত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও থিয়েটারের সঙ্গেও। তাঁর রচিত ‘যুদ্ধদিনের গদ্য ও প্রামাণ্য’ গ্রন্থটি ২০১৫ সালে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক মৌলিক গবেষণা গ্রন্থ হিসেবে ‘কালি ও কলম’পুরস্কার লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধ, আদিবাসী ও ভ্রমণবিষয়ক লেখায় আগ্রহ বেশি। নিয়মিত লিখছেন দেশের প্রথম সারির দৈনিক, সাপ্তাহিক, ব্লগ এবং অনলাইন পত্রিকায়। লেখার পাশাপাশি আলোকচিত্রে নানা ঘটনা তুলে আনতে ‘পাঠশালা’ ও ‘কাউন্টার ফটো’ থেকে সমাপ্ত করেছেন ফটোগ্রাফির বিশেষ কোর্স। স্বপ্ন দেখেন মুক্তিযুদ্ধ, আদিবাসী এবং দেশের কৃষ্টি নিয়ে ভিন্ন ধরনের তথ্য ও গবেষণামূলক কাজ করার। সহধর্মিণী তানিয়া আক্তার মিমি এবং দুই মেয়ে পৃথা প্রণোদনা ও আদিবা।

4 Comments

  1. খুবই দুঃখ হয় যখন ভা্বি আমরা এই সব অকুতো ভয় মুক্তিযোদ্ধদের কোন প্রতিদান দিতে পারিনি !

  2. Hello Website Owner, I found your website on Google but it was on the fourth page, so I figure I give you a tip. There is a software I have been using called Magic Submitter and I was able to get every single one of my websites to the top of Google through having qualified backlinks. With a mouse click, it automatically submits each websites to social bookmarking websites, social networking websites, article directories and blogs to generate qualified backlinks. It has a built-in content spinner so each article and backlink generated is unique to Google. If you are serious about making money, I strongly recommend you check it out @ http://tiny.cc/m9py5. Have a good one Keep up the good work!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back to top button